
শ্রেণি – সপ্তম| বিভাগ – বাংলা | অধ্যায় – মাকু | Maku
এই পর্বে রইল সপ্তম শ্রেণির পাঠ্য লীলা মজুমদার রচিত মাকু উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর আলোচনা।
Table of Contents
একটি বাক্যে উত্তর দাও (VSAQ)
[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ১]
১। “ধেৎ! বাপি বলেছে ও আমবাত।” – ‘বাপি’ আমবাত বলতে কি বোঝাতে চেয়েছেন?
উত্তর – আমবাত বলতে ‘বাপি’ এক ধরণের চর্মরোগকে বুঝিয়েছেন।
২। “সোনা – টিয়া হাসতে লাগল।” – সোনা – টিয়ার হাসির কারণ কি?
উত্তর – আম্মা কালিয়ার বন নিয়ে ভয় দেখালে সোনা – টিয়া হাসতে থাকে কারণ, বাবার কাছে তারা শুনেছে জঙ্গলে বাঘ ইত্যাদি জন্তু নেই।
৩। “কবে চাবি ফুরুবে?” – কাকে চাবি দেওয়া হয়েছে? কত দিনের জন্য তা দেওয়া হয়েছে?
উত্তর – মাকুকে চাবি দেওয়া হয়েছে। ঘড়িওয়ালা মাকুকে এক বছরের জন্য চাবি দিয়েছিল।
৪। ‘মাকু’ উপন্যাসে সোনা – টিয়া কে?
উত্তর – সোনা – টিয়া দুই বোন জারা কালিয়ার বনে প্যাঁ – প্যাঁ পুতুল কিনতে গিয়েছিল।
৫। সোনা হোটেলওয়ালার কাছে মাকুর কি নাম বলেছিল?
উত্তর – সোনা হোটেলওয়ালার কাছে মাকুর নাম বলেছিল বেহারি।
আরো পড়ো → ভারততীর্থ কবিতার প্রশ্ন উত্তর
৬। “টাকার যে আমার বড়ো দরকার” – কে এ কথা বলেছিল?
উত্তর – হোটেলওয়ালা টাকার কথা বলেছিল।
৭। বাঘ ধরার ফাঁদ কিরকম দেখতে?
উত্তর – দু – মানুষ সমান গভীর গর্ত খুড়ে তার উপরে কাঠকুটো, লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রেখে বাঘ ধরার বড়ো ফাঁদ তৈরি করা হত।
৮। সং সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যায় কেন?
উত্তর – সং এক টাকা দিয়ে লটারির টিকিট কিনে বড়োলোক হওয়ার আশায় পোস্টমাষ্টারের কাছে যেত খবরের কাগজে লটারির কথা লিখেছে কি না তা জানতে।
৯। “সোনা অর মুখ টিপে ধরে বলল, চুপ বোকা!” – টিয়া বোকামি করেছে বলে সোনার মনে হল কেন?
উত্তর – হোটেলওয়ালার সামনে টিয়া কলের মানুষ মাকু সম্পর্কে কথাটা প্রায় বলে ফেলেছিল বলে সোনার এরকম মনে হয়।
১০। “অমনি সবাই একটু গম্ভীর হয়ে গেল।” – কোন কথা শুনে সবাই গম্ভীর হয়ে গেল?
উত্তর – নীল সোনা বেহারির কথা জিজ্ঞসা করায় সবাই গম্ভীর হয়ে গিয়েছিল।
১১। “কি ভালো দেখাচ্ছে জানোয়ারদের” – জানোয়ারদের ভালো দেখাচ্ছে কেন?
উত্তর – জানোয়াররা সবাই স্নান করে গায়ে মাথায় বুরুশ ঘষেছিল, গলার কলার ঘণ্টি সব পরিষ্কার ঝকঝকে করছিল বলেই তাদের ভালো দেখাচ্ছিল।
১২। টিয়া কি দিয়ে মাকুর প্রাণ বাঁচিয়েছিল?
উত্তর – টিয়া একটি গোলাপি কাঠি দিয়ে মাকুর প্রান বাঁচিয়েছিল।
১৩। মাকুকে চালু করার বোতাম কোথায় ছিল?
উত্তর – মাকুকে চালু করার বোতাম ছিল তার নাকের কালো তিলের নীচে।
১৪। আম্মার ছেলের নাম কি?
উত্তর – আম্মার ছেলের নাম রঙা।
১৫। টিয়া কেন বনময়ূরকে নাচতে নিষেধ করল?
উত্তর – ময়ূরের নাচার ফলে বৃষ্টির নেমে এলে বটতলার উনুন নিভে যাবে এবং ঘাসজমিতে সার্কাসের খেলা বন্ধ হয়ে যাবে। এই কারণেই টিয়া বনময়ূর কে নাচতে নিষেধ করল।
আরো পড়ো → ভারতের সমাজ, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির কয়েকটি ধারা অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
১৬। জাদুকর সোনা – টিয়ার জন্য কি উপহার নিয়ে এসেছিল?
উত্তর – জাদুকর সোনা – টিয়ার জন্য দুটো সাদা খরগোশের বাচ্চা নিয়ে এসেছিল।
১৭। মাকুকে চেনা যাচ্ছিল না কেন?
উত্তর – শতরঞ্চির উপরে হাত – পা এলিয়ে পড়ে থাকা মাকুর চেহারাটা এতটা বদলে গিয়েছিল যে তাকে চেনা যাচ্ছিল না।
১৮। মাকুর চাবির ছ্যাদা কোথায় ছিল?
উত্তর – মাকুর চাবির ছ্যাদা ছিল ঘাড়ের নীচে, দুই ডানার মাঝখানে।
১৯। মালিক লজ্জায় মাথা নিচু করেছিল কেন?
উত্তর – সোনা – টিয়ার বাপি স্বর্গের সুরুয়া খেয়ে মুগ্ধ হয়ে কে তা রেঁধেছে জানতে চাওয়ায় হোটেলের মালিক লজ্জায় মাথা নিচু করেছিল।
২০। মাকুকে কে কাঁদার কল লাগিয়েছিল?
উত্তর – মাকুকে টিয়া কাঁদার কল লাগিয়ে দিয়েছিল।
আরো পড়ো → শিলা ও মাটি অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর
[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ৩]
১। ‘বাঘধরার বড়ো ফাঁদ’ কিরকম দেখতে?
উত্তর – বাঘধরার বড়ো ফাঁদ অনেকদিনের পুরোনো। জাদুকর জানিয়েছিল যে, বনে যখন বসতি ছিল তখন বাঘ নয়, আসলে বুনো শুয়োর ধরার জন্য এই ফাঁদগুলি পাতা হত। মাটিতে দু-মানুষ গভীর গর্ত খুড়ে তার ওপরে কাঠকুটো লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হত। সাধারণত শস্য খেতে এসে শুয়োর এই ফাঁদের মধ্যে পড়ে যেত।
২। হোটেলওয়ালা আসলে কে?
উত্তর – লীলা মজুমদার রচিত ‘মাকু’ উপন্যাস থেকে আমরা জানতে পারি যে, হোটেলওয়ালা আসলে ছিলেন সার্কাসের দলের মালিক নোটো অধিকারী। মাঠের ভাড়া, তাঁবু আর গ্যাসের বাতির দাম মেটাতে না পারায় সে পালিয়ে গিয়েছিল। হোটেলওয়ালার ছদ্মবেশ ধরে পুলিশকে এড়িয়ে সে অর্থ উপার্জনের অন্য রাস্তা নিয়েছিল। তা দিয়ে শেষপর্যন্ত সে সব ধার শোধ করে দিতে সমর্থ হয়েছিল।
৩। মাকুকে কে দম দিয়ে আবার চালু করল? কিভাবে তা হয়েছিল?
উত্তর – টিয়া দম দিয়ে মাকুকে আবার চালু করেছিল।
ঘড়িওয়ালা, সং, জাদুকর এবং আরো দুজন ষণ্ডা লোক মিলে অনেক চেষ্টায় নিস্তেজ মাকুকে উপুড় করে দেয়। ঘড়িওয়ালা গোলার বোতাম খুলে, জামাগুলো ঢিলা করে ঘাড়টাকে খালি করে দেয়। টিয়া ছোট একটা গোলাপি কাঠি বের করে তার মাথাটাকে মাকুর ঘাড়ের নীচে ছ্যাদায় ঢুকিয়ে আস্তে আস্তে পাক দিতে থাকে। পুরো চাবি দেওয়া হয়ে গেলে মাকুকে চিত করা হয় এবং টিয়া মাকুর নাকের টিপকল টিপে দিতেই তার মাথার ভিতর থেকে শব্দ বেরোতে থাকে।
আরো পড়ো → পরিবেশের সজীব উপাদান অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর আলোচনা
রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর
[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ৫]
১। মাকু কে? সে কেন ঘড়িওয়ালাকে খুঁজছিল?
উত্তর – মাকুর পরিচয় – মাকু হল সতেরো বছর ধরে ঘড়িওয়ালার তৈরি এক আশ্চর্য যন্ত্র-মানুষ। সে ঘড়ি নয়, কিন্তু ঘড়ির কল দিয়ে ঠাসা। সে কথা বলে, গান গায়, নাচে, অঙ্ক কষে, হাতুড়ি পেটায়, দড়ির জট খোলে, পেরেক ঠোকে, ইস্ত্রি চলায়, রান্না করে, কাপড় কাচে। ঘড়িওয়ালার কথায় সে ক্লের পুতুলও নয়, তার চাকরও নয়। মাকু হল প্রায় সব কাজ করতে সক্ষম ঘড়িওয়ালার এক অদ্ভুত সৃষ্টি।
ঘড়িওয়ালাকে খোঁজার কারণ – মাকু সব কাজ করতে পারলেও কাঁদতে পারে না, হাঁসতেও পারে না। নোটো মাস্টারের সার্কাসপার্টিতে তাকে নিয়ে খেলা দেখাতে গিয়েছিল ঘড়িওয়ালা। সেখানে জাদুর রাজকন্যাকে দেখে মাকুর বিয়ে করার ইচ্ছা হয়। কিন্তু মাকু যেহেতু কাতুকুতু দিলে হাসে না, দুঃখ হলে কাঁদে না, তাই ‘কলের তৈরি খেলনা’ মাকুর কথায় জাদুকর মজা পায়, ব্যঙ্গের হাসি হাসে। মাকুকে জাদুকর সেখান থেকে তাড়িয়েও দেয়। সেই থেকে মাকু ঘড়িওয়ালাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে তাকে ধরে হাসার কল আর কাঁদার কল বসিয়ে নেবে বলে। আর মাকুকে তৈরি করতেই ঘড়িওয়ালার সব বিদ্যা ফুরিয়ে গেছে বলে হাসা বা কাঁদার কল বসানো তার পক্ষে আর সম্ভব নয়। সেই কারণেই ঘড়িওয়ালাকেও মাকুর কাছ থেকে পালিয়ে বেড়াতে হয়।
২। সার্কাসের লোকেরা বনের মধ্যে কেন ছিল? হোটেলওয়ালা সোনা – টিয়াকে কি ব্যাখ্যা দিয়েছিল?
উত্তর – লীলা মজুমদারের ‘মাকু’ কিশোর উপন্যাসে পুলিশের হাত থেকে বাচার জন্য সার্কাসের লোকেরা বনের মধ্যে আত্মগোপন করেছিল।
সোনা হোটেলওয়ালার কাছ থেকে সার্কাসের লোকেদের বনের মধ্যে থাকার কারণ জানতে চায়। হোটেলওয়ালা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে জানায় যে, নতুন তাঁবু কিনে, বড়ো ঝারবাতি কিনে, সকলের নতুন পোশাক বানিয়ে, চারিদিকে নতুন খেলার বিজ্ঞাপন দিয়ে, খেলা শুরু হওয়ার আগে কোনো জিনিষের দাম না মিটিয়ে কাউকে কিছু না বলে সার্কাসের অধিকারীমশাই পালিয়ে যায়। দোকানদাররা এর ফলে থানায় খবর দেয়, শেষপর্যন্ত সার্কাস দলের সব সদস্যের নামেই পরোয়ানা বের হয়। যেহেতু তাদের মধ্যে দেখতে পেলেই ফাটকে আটকে রাখা হবে, তাই তাদের জঙ্গলের মধ্যে গা ঢাকা দিয়ে তাহক্তে হয়। হোটেলওয়ালা তাদের খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করে তাদের নানা খেলার মহড়া দেওয়ায়।
৩। ঘড়িওয়ালা বনের মধ্যে লুকিয়ে বেড়াত কেন?
উত্তর – লীলা মজুমদারের ‘মাকু’ কিশোর – উপন্যাস থেকে জানা যায় যে, ঘড়িওয়ালা দীর্ঘ সতেরো বছর বাড়ি ছেড়ে মাকুর জন্য কারখানায় পড়েছিল। ম্যানেজার তাকে কঠোর পরিশ্রম করিয়েছে আর ঘড়ির ঘরের তাকের নীচে শুতে দিয়েছে। ভালো খাবারও দেয়নি। এই অবস্থাতেই সারারাত জেগে গুদামে পড়ে থাকা পুরানো বিলিতি সব ঘড়ির কলকব্জা খুলে মাকুর পেটে ঢুকিয়ে দেয়। সেসময়ে কারুর নজরে না থাকা মরচে পড়া জিনিসগুলির দাম ছিল পাঁচ হাজার টাকা, যা সে দিতে পারেনি। এর ফলে ঐ ঘড়িওয়ালার নামে হুলিয়া বেরিয়েছিল এবং তাই সে বনের মধ্যে লুকিয়ে বেড়াতো।
৪। মাকু কিভাবে কাঁদতে পারল?
উত্তর – সোনা ঘড়িওয়ালাকে বলেছিল যে সে মাকুর জন্য কাঁদার কল বানিয়ে দেবে। সার্কাসে খেলা দেখানোর পরে ঘড়িওয়ালা সোনাকে মাকুর জন্য সেই কাঁদার কল বানিয়ে দিতে বলে। তখন সোনা ঘড়িওয়ালাকে মাকুর চাঁদি খুলতে বলে। ঘড়িওয়ালা মাকুর নাকের কল টিপে দিতেই হাই তুলে মাকু ঘুমিয়ে পড়ে। ঘড়িওয়ালা মাকুর দুই কান ধরে কষে প্যাঁচ দিতেই তার লালচে কোঁকড়ানো চুলসুদ্ধ মাথার খুলি বাক্সের ঢাকনির মতো খুলে যায়। দেখা যায়, ভিতরের কলকব্জার মধ্যে কিছুটা জায়গা ফাঁকা রয়েছে। সোনা জল আনতে বলে, এরপর পুঁটলি খুলে ফুটো জ্যামের টিন, কেরোসিন তেল ঢালবার ফোঁদল আর তার বাপির কাজের ঘর থেকে আনা রবারের নল বের করে। কলকব্জার ফাঁকে সবচেয়ে উপরে জ্যামের টিন বসিয়ে তার তলায় ফোঁদল দিয়ে তার মুখে রবারের নল লাগিয়ে নলের অন্য দিকটাকে মাকুর মুন্ডুর ভিতরে দুই চোখের মাঝখানে গুঁজে দেয়। তারপর গেলাসের জলটুকু টিনে ঢেলে, দ্রুত খুলির ঢাকনি বন্ধ করেই মাকুর নাকের টিপকল টিপে দেয়। তখনই ঘুম ভেঙ্গে উঠে বসার সঙ্গে সঙ্গে মাকু কেঁদে ভাসিয়ে দেয়।
আরো পড়ো → মুঘল সাম্রাজ্যের সংকট অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
৫। ‘মাকু’ পড়ে তোমার কেমন লাগল সেটা সংক্ষেপে লেখো। কোন্ চরিত্রকে সব থেকে ভালো লাগল সে-কথাও লেখো।
উত্তর – লীলা মজুমদারের কিশোর উপন্যাস ‘মাকু’ পাঠের অভিজ্ঞতা আমার কাছে মনে রাখার মতো। অভিমানে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সোনা – টিয়া কালিয়ার বনে যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিল সেখানে সম্ভব – অসম্ভবের সীমারেখা মুছে গেছে, অ্যাডভেঞ্চার, মজা, আশঙ্কা সব মিলেমিশে গেছে। বটতলার সরাইখানা, গাছের ঝুড়িতে বসে খাবার আয়োজন, স্বর্গের সুরুয়া ইত্যাদি থেকে জাদুকরের পরিদের রানি নামানো, মাকুর তাকে বিয়ে করতে চাওয়া – সবমিলিয়ে এটি একটি অবিশ্বাস্য কিশোর – উপন্যাস হলেও তার আকর্ষণকে অস্বীকার করা যায় না। সেই বনের প্রকৃতি এবং প্রাণীরা সকলেই যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে এইসব ঘটনার মধ্যে দিয়ে। বনের মধ্যে ছুটে বেড়ানো, আশঙ্কা আর আনন্দে ভরপুর সোনা – টিয়া যেন আমাদের কিশোর মনের প্রতীক। আর সব কিছুর মাঝখানে থাকে প্রধান চরিত্র মাকু।
এই উপন্যাসের সব চরিত্রের মধ্যে মাকুকে আমার সব থেকে ভালো লাগে। মাকুর সৃষ্টিকর্তা ঘড়িওয়ালা জানিয়েছে, সে ঘড়িও নয়, কলের পুতুলও নয়, তবে ঘড়ির কল দিয়ে ঠাসা। সে গান গায়, নাচে, অঙ্ক কষে, হাতুড়ি পেটে, ইস্ত্রি চালায়, রান্না করার মতো আরো নানা কাজ করে। অপরিসীম শক্তিশালী এই মাকু জানোয়াররা অসুস্থ হওয়ার পর হয়ে ওঠে সার্কাসের প্রধান আকর্ষণ। এর সঙ্গে সোনা – টিয়ার আন্তরিক সম্পর্কটিও আমাকে টানে। তার অচেতন হয়ে যাওয়া, জ্ঞান ফেরা, কান্নার কলের জন্য ঘড়িওয়ালাকে খোঁজা, সার্কাসের পরিরানিকে বিয়ে করার ইচ্ছা, সোনার কান্নার কল বানানো, আবার তার চরিত্রে পিসেমশাইয়ের অভিনয় – এই সবই মাকু চরিত্রটির প্রতি আমায় বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। সেই কারণেই এই চরিত্রটিকে আমার সবথেকে ভালো লাগে।
WBPorashona.com-এর পোস্ট আপডেট নিয়মিত পাওয়ার জন্য –
- ফলো করো → WhatsApp চ্যানেল
- সাবস্ক্রাইব করো → YouTube চ্যানেল
- লাইক করো → Facebook পেইজ
- সাবস্ক্রাইব করো → টেলিগ্রাম চ্যানেল
আমাদের কাজ থেকে উপকৃত হলে এই লেখাটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।