নিরুদ্দেশ প্রশ্ন উত্তর | Niruddesh Question Answer | WBBSE Class 9

তোমার মাধ্যমিক সাফল্যের লাস্ট মিনিট গাইড 👇

madhyamik-mock-test
niruddesh-question-answer
শ্রেণি – নবম | বিভাগ – বাংলা | অধ্যায় – নিরুদ্দেশ (Niruddesh )

এই পর্বে রইল নবম শ্রেণির বাংলা বিভাগের প্রেমেন্দ মিত্র রচিত নিরুদ্দেশ গল্প থেকে সম্পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর আলোচনা।

সঠিক উত্তর নির্বাচন করো (MCQ)

[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ১]

১। ‘নিরুদ্দেশ’ গল্পে যে ঋতুর কথা আছে (ক) শীত (খ) হেমন্ত (গ) বর্ষা (ঘ) গ্রীষ্ম
উত্তর- ‘নিরুদ্দেশ’ গল্পে যে ঋতুর কথা আছে- (ক) শীত।

২। ‘নিরুদ্দেশ’ গল্পে উল্লিখিত খবরের কাগজের বিজ্ঞাপণগুলির বিষয় ছিল (ক) গৃহসজ্জা (খ) অলংকার (গ) নিরুদ্দেশ (ঘ) পাত্রপাত্রী
উত্তর- ‘নিরুদ্দেশ’ গল্পে উল্লিখিত খবরের কাগজের বিজ্ঞাপণগুলির বিষয় ছিল-(গ) নিরুদ্দেশ।

৩। ‘নিরুদ্দেশ’ নামাঙ্কিত গল্পটি কোন ঋতুর প্রেক্ষাপটে রচিত? (ক) গ্রীষ্মঋতু (খ) বর্ষাঋতু (গ) শীতঋতু (ঘ) বসন্তঋতু
উত্তর- ‘নিরুদ্দেশ’ নামাঙ্কিত গল্পটি (গ) শীতঋতু ঋতুর প্রেক্ষাপটে রচিত।

wb-porashona-to-the-point-ebook-class-nine-history-geography

৪। শোভন গৃহত্যাগের যত বছর পরে দেশে ফিরেছিল, তা হল- (ক) প্রায় এক বছর (খ) প্রায় তিন বছর (গ) প্রায় দুই বছর (ঘ) প্রায় চার বছর
উত্তর- শোভন গৃহত্যাগের যত বছর পরে দেশে ফিরেছিল, তা হল- (গ) প্রায় দুই বছর।

৫। শোভন বাড়িতে ফিরে এলে তাকে প্রথম বাধা দিয়েছিলেন যিনি, তিনি হলেন- (ক) খাজাঞ্চিমশাই (খ) দরোয়ান (গ) তার বাবা (ঘ) নায়েবমশায়
উত্তর- শোভন বাড়িতে ফিরে এলে তাকে প্রথম বাধা দিয়েছিলেন যিনি, তিনি হলেন- (ঘ) নায়েবমশায়।


আরো পড়ো → চন্দ্রনাথ প্রশ্ন উত্তর আলোচনা

৬। ‘…সে যেন আশ্বস্ত হলো”- শোভন আশ্বস্ত হয়েছে, কারণ- (ক) সে তার বাবাকে দেখতে পেয়েছে (খ) সে তার পরিচিত বৃদ্ধ খাজাঞ্চিমশাইকে দেখতে পেয়েছে (গ) বাড়ির পুরানো নায়েবমশাইকে দেখতে পেয়েছে (ঘ) তার মা বাবার শরীর ভালো আছে বলে তাকে জানানো হয়েছে
উত্তর- ‘…সে যেন আশ্বস্ত হলো”- শোভন আশ্বস্ত হয়েছে, কারণ- (খ) সে তার পরিচিত বৃদ্ধ খাজাঞ্চিমশাইকে দেখতে পেয়েছে।

৭। “ইনি ভেতরে যেতে চাইছেন!” – এ কথা বলেছেন- (ক) খাজাঞ্চিমশাই নায়েবমশাইকে (খ) নায়েবমশাই সরকারমশাইকে (গ) সরকারমশাই খাজাঞ্চিমশাইকে (ঘ) নায়েবমশাই খাজাঞ্চিমশাইকে
উত্তর- “ইনি ভেতরে যেতে চাইছেন!” – এ কথা বলেছেন- (ঘ) নায়েবমশাই খাজাঞ্চিমশাইকে।

৮। “পাশের ঘরে গিয়ে টেবিলের একটা ড্রয়ার খুলে তিনি একটা জিনিস এনে শোভনের হাতে দিলেন।” – জিনিসটা হল- (ক) একগোছা চাবি (খ) একটি চিঠি (গ) শোভনের আঁকা একটি পুরোনো ছবি (ঘ) শোভনের একটি পুরোনো ফোটো
উত্তর- “পাশের ঘরে গিয়ে টেবিলের একটা ড্রয়ার খুলে তিনি একটা জিনিস এনে শোভনের হাতে দিলেন।”(ঘ) শোভনের একটি পুরোনো।

৯। নায়েবমশাই নোটের তাড়া এনে দিয়েছিলেন যার হাতে- (ক) গল্পকথক (খ) সমরেশ (গ) সোমেশ (ঘ) শোভন
উত্তর- নায়েবমশাই নোটের তাড়া এনে দিয়েছিলেন যার হাতে- (ঘ) শোভন।

১০। “শোভন দৌড়ে ঘর থেকে বার হয়ে গেল।” – কারণ – (ক) সে বাবাকে দেখতে পেয়েছিল (খ) তার ভালো লাগছিল না (গ) তাকে নায়েবমশাই বাধা দিচ্ছিল (ঘ) সে ঘর ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিল।
উত্তর- “শোভন দৌড়ে ঘর থেকে বার হয়ে গেল।” – কারণ – (ক) সে বাবাকে দেখতে পেয়েছিল ।

১১। “জমিদার নিজে তাঁকে কাতর অনুরোধ জানিয়েছেন” – কাতর অনুরোধ কি ছিল? (ক) শোভন যেন বাড়ি থেকে চলে যায় (খ) শোভন যেন আর না আসে (গ) শোভন যেন একবার হারানো ছেলে হয়ে জমিদারের স্ত্রী-র কাছে যায় (ঘ) শোভন যেন টাকা গুলি নেয়
উত্তর- “জমিদার নিজে তাঁকে কাতর অনুরোধ জানিয়েছেন” – কাতর অনুরোধ ছিল (ক) শোভন যেন বাড়ি থেকে চলে যায়।

১২। সোমেশের কোথায় জড়ুল ছিল? (ক) ডান হাতে (খ) বাম হাতে (গ) নাকের নীচে (ঘ) কানের কাছে
উত্তর- সোমেশের কোথায় জড়ুল ছিল? (খ) বাম হাতে।

১৩। “বৃদ্ধ কম্পিত হাত তুলে, কম্পিত স্বরে বললেন” – এই বৃদ্ধ হলেন- (ক) খাজাঞ্চিবাবু (খ) পুরোনো সরকারমশাই (গ) নায়েবমশাই (ঘ) শোভনের বাবা
উত্তর- “বৃদ্ধ কম্পিত হাত তুলে, কম্পিত স্বরে বললেন” – (ঘ) শোভনের বাবা।

১৪। “তাঁরা সবাই ভালো আছেন।” – এখানে যাদের কথা বলা হয়েছে, তাঁরা হলেন- (ক) শোভনের বাবা-মা (খ) পুরোনো বন্ধুরা (গ) পুরোনো সরকারমশাই ও নায়েব মশাই (ঘ) নায়েবমশাই ও খাজাঞ্চিবাবু
উত্তর- “তাঁরা সবাই ভালো আছেন।” – এখানে যাদের কথা বলা হয়েছে, তাঁরা হলেন- (ক) শোভনের বাবা-মা।

১৫। “তোমার কি এতটুকু কর্তব্যবোধও নেই!” – যাকে এ কথা বলা হয়েছে, সে হল- (ক) সোমেশ (খ) শুভম (গ) শোভন (ঘ) কোনোটাই নয়
উত্তর- “তোমার কি এতটুকু কর্তব্যবোধও নেই!” – যাকে এ কথা বলা হয়েছে, সে হল- (গ) শোভন।


আরো পড়ো → হিমালয় দর্শন প্রশ্ন উত্তর আলোচনা

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (VSAQ)

[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ১]

১। “দিনটা ভারী।” – দিনটা ‘বিশ্রী’ কেন?
উত্তর – ‘নিরুদ্দেশ’ গল্পের কথকের বক্তব্য অনুযায়ী দিনটা ভারি বিশ্রী ছিল কারন, শিতের দিনে বৃষ্টি পড়ছিল।

২। “এ অশান্তির চেয়ে বনবাস ভালো।” – একথা বলে বাবা কী করেন?
উত্তর – ‘নিরুদ্দেশ’ গল্প অনুযায়ী “এ অশান্তির চেয়ে বনবাস ভালো।” – একথা বলে বাবা খবরের কাগজে নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপ্ন দিতে গিয়েছিলেন।

৩। খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন প্রকাশের আগেই কী ঘটনা ঘটল?
উত্তর – খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন প্রকাশের আগেই বাড়িতে ছেলে ফিরে আসে।

৪। শোভনের পরিচয়জ্ঞাপক কী বিশেষ চিহ্ন ছিল?
উত্তর – শোভনের পরিচয়জ্ঞাপক বিশেষ চিহ্ন ছিল ডান কানের কাছে বড় একটি জড়ুল।

৫। হঠাৎ করে বিজ্ঞাপন বন্ধ হওয়ার কারণ কী ছিল?
উত্তর – শোভনের মায়ের অসুস্থতার খবর দিয়ে শোভনের নিরুদ্দেশ হবার বিজ্ঞাপন বন্ধ হয়ে যায়।


আরো পড়ো → পদার্থের গঠন ও ধর্ম প্রশ্ন উত্তর আলোচনা

৬। বাড়ি থেকে বাবাকে বেরোতে দেখে শোভনের কী মনে হয়েছিল?
উত্তর – ঝড়ে ভাঙা গাছ যেমন মুহ্যমান অবস্থায় থাকে, বাড়ি থেকে বাবাকে বেরোতে দেখে শোভনের মনে হয়েছিল তেমনই মনে হয়েছিল।

৭। “বৃদ্ধ স্থলিতপদে এক পা এগিয়ে আবার থমকে গেলেন।” – কখন এই থমকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছিল?
উত্তর – নিরুদ্দেশ গল্পে, নিরুদ্দেশ হবার দুই বছর পর শোভন যখন তার বাড়ি ফিরে যায় সেসময় বাড়ির নায়েব এবং কর্মচারীরা তাকে তার পিতা – মাতার সাথে দেখা করতে বাধা দেয়, এই সময়ে শোভন তার বাবাকে দেখে তাঁর দিকে এগিয়ে গেলে শোভনের বৃদ্ধ পিতা এগিয়ে আবার থমকে যান।

৮। মনে হয় ছাপার লেখায় সত্যি যেন কান পাতলে কাতর আর্তনাদ শোনা যাবে।” এই আর্তনাদ কীসের জন্য ছিল?
উত্তর – নিরুদ্দিষ্ট শোভনের প্রতি তার মায়ের কাতর অনুরোধকে কথক কাতর আর্তনাদের সাথে তুলনা করেছেন। একমাত্র পুত্র শোভনের বাড়ি ফিরে আসার অনুরোধে কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল।

৯। বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য নিরুদ্দিষ্ট ছেলেটির বাবার কাছে কী কী জানতে চাওয়া হয়েছিল?
উত্তর – বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য নিরুদ্দিষ্ট ছেলেটির বাবার কাছে প্রথমে নাম – পরিচয় ইত্যাদির বর্ণনা চাওয়া হয়।

১০। “নিরুদ্দেশ’ গল্পে বাবা তার থিয়েটার দেখতে যাওয়া ছেলে ফিরলে কী করবেন বলেছেন?
উত্তর – নিরুদ্দেশ গল্পে বাবা তার থিয়েটার দেখতে যাওয়া ছেলে ফিরলে তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেবার কথা বলেন।

ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন (SAQ)

[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ৩]

১। “এ অশান্তির চেয়ে বনবাস ভালো।” – কে, কেন এই সিদ্ধান্ত পৌঁছেছেন? [১+২]

উত্তর – আলোচ্য উক্তিটি প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘নিরুদ্দেশ’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পে আমরা নিরুদ্দেশ হওয়ার একটি মজার গল্প জানতে পারি। একদিন বেশি রাত করে ফেরার কারণে একজন ভদ্রলোক তার ছেলেকে শাসন করেন এবং বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বলেন। ছেলেটি বাড়ি ছেড়ে চলে যায় এবং এই ঘটনার ফলে ছেলেটির মা শোকে কাতর হয়ে খাওয়া বন্ধ করে দেন। পরদিন সন্ধ্যাবেলায় ভদ্রলোক অফিস থেকে ফিরে দেখেন যে তার ছেলে তখনও বাড়ি ফিরে আসেনি এবং তার স্ত্রী অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী হয়েছেন।

এই পারিবারিক অশান্তি তার মনে প্রবল বিরক্তির উদ্রেক করে এবং তার প্রতিফলন হিসাবেই তিনি আলোচ্য উক্তিটি করেছিলেন।

wb-porashona-to-the-point-ebook-class-nine-history-geography

২। “এই বিজ্ঞাপনের পেছনে অনেক সত্যকার ট্রাজিডি থাকে।” – মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো। [৩]

উত্তর – আলোচ্য উক্তিটি প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত নিরুদ্দেশ গল্প থেকে গৃহীত হয়েছে। গল্পের চরিত্র সোমেশ এই উক্তিটি করেছেন। এক বৃষ্টিস্নাত শীতের দুপুর বেলায় দুই বন্ধুর মধ্যে সংবাদপত্রে প্রকাশিত নিরুদ্দেশ সংক্রান্ত বিজ্ঞপন বিষয়ে আলোচনা চলছিল। গল্পের কথকের মতে অধিকাংশ নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপনের কারণ পারিবারিক ছোটখাটো মনমালিন্য, যা অতি সহজেই মিটে যায় এবং কোনো বিশেষ প্রয়াস ছাড়াই নিরুদ্দিষ্ট ব্যক্তি বাড়ি ফিরে আসে। সোমেশ, গল্প কথকের এই ভাবনার বিরোধিতা করে আলোচ্য মন্তব্যটি করেছিল, তার মতে সকল নিরুদ্দেশের বিজ্ঞপনের ইতিহাস সহজ হয় না বরং তার পিছনে অনেক দুঃখের ঘটনা জড়িয়ে থাকে।

৩। “হঠাৎ শোভনের কাছে সমস্ত ব্যাপারটা ভয়ংকরভাবে স্পষ্ট হয়ে উঠল” – কোন ব্যাপার স্পষ্ট হয়ে উঠলো? [৩]

উত্তর – আলোচ্য অংশটি প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘নিরুদ্দেশ’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পে আমরা শোভনের জীবনের এক বেদনাদায়ক ঘটনার কথা জানতে পারি। জমিদার পরিবারের একমাত্র ওয়ারিশ শোভন অল্প বয়সে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। তার উদ্দেশ্যে বহুবার নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হলেও, শোভন বাড়ি ফিরে আসেনি। শেষ বিজ্ঞাপন প্রকাশের কিছুবছর পর শোভন বাড়ি ফিরে আসে এবং জমিদার বাড়ির নায়েবমশাই এবং খাজাঞ্চিমশাইয়ের কাছ থেকে রুঢ় ব্যবহার পায়। এমনকি তারা শোভনকে তার মা ও পরিবার সম্পর্কে সামান্য তথ্য জানাতেও অস্বীকার করেন। তাদের এই শুষ্ক ব্যবহারে শোভন বুঝতে পারে যে তারা তাঁকে নিরুদ্দিষ্ট শোভন বলে মেনে নেবেন না। আলোচ্য অংশে এই ‘ব্যাপারটা’র কথাই বলা হয়েছে।


আরো পড়ো → পশ্চিমবঙ্গ প্রশ্ন উত্তর

রচনাধর্মী উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন (LA)

[প্রতিটি প্রশ্নের প্রশ্নমান ৫]

১। ‘সেই জন্যেই গল্প বানানো সহজ হলো।’ – বক্তা কে? কোন গল্প সে বানিয়েছে? কেন তার পক্ষে গল্পটি বানানো সহজ হয়েছে। [১ +২ + ২]

উত্তর – উক্তিটি প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘নিরুদ্দেশ’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে, উক্তিটির বক্তা সোমেশ।

এই গল্পে সোমেশ গল্প কথকের বন্ধু। তাদের মধ্যে নিরুদ্দেশ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন নিয়ে আলোচনা চলছিল, গল্পকথক নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন নিয়ে একটি কল্পিত গল্প সোমেশকে শুনিয়েছিলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে সোমেশ তাকে একটি বেদনাদায়ক ঘটনার কথা বলেন। সেই ঘটনাকেই এখানে ‘গল্প’ বলা হয়েছে।

সোমেশ, শোভন বলে একটি ছেলের নিরুদ্দেশ হওয়ার বেদনাদায়ক ঘটনার কথা বলেন। সোমেশের কাহিনী শেষে দেখা যায় যে সোমেশ এবং শোভনের চেহারার মধ্যে আশ্চর্য মিল রয়েছে। অনুমান করা যায় যে, সোমেশ এবং শোভন দুজনেই এক ব্যাক্তি, গল্পের আদলে আসলে শোভন নিজের জীবনের এক ট্র্যাজিক ঘটনার কথাই বলেছেন।

আরো পড়ো → রাধারানী গল্পের প্রশ্ন উত্তর

WBPorashona.com-এর পোস্ট আপডেট নিয়মিত পাওয়ার জন্য –


আমাদের কাজ থেকে উপকৃত হলে এই লেখাটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।

নিয়মিত প্রশ্ন উত্তরের আপডেট পাও নিজের মোবাইলে 👇

wbporashona-whatsapp-channel